স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন সরকার প্রধানগণ বুঝতে পারেন যে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন সংখ্যা গরিষ্ঠ জন গোষ্ঠির পেশা কৃষির উন্নয়ন। তারই ধারাবাহিকতা উন্নত জাতের ধান বীজ সরবরাহ,রাসায়নিক সারের ব্যরহার,উন্নত কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার,শুষ্ক মৌসুমে ধান ক্ষেতে সেচের জন্য গভীর নলকুপ খনন ইত্যাদি কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়। পরবর্তী সময়ে সেচ কার্যক্রমকে সহজ ও সাশ্রয়ী করার জন্য তিস্তা ব্যারেজ নির্মাণ এবং এর পানি শূষ্ক এলাকায় সরবরাহ করার জন্য তিস্তা ব্যারেজ সেচ প্রকল্প চালু করা হয়। তিস্তা ব্যারেজ সেচ প্রকল্প এর ক্যানেল তারাগঞ্জ উপজেলা হয়ে বদরগঞ্জ উপজেলায় পর্যন্ত সম্প্রাসরিত হয়েছে। তিস্তা ব্যারেজ সেচ প্রকল্পের আওতায় নির্মিত ক্যানেলটি শুধুই ক্যানেল হিসেবে নেই এটি তারাগঞ্জবাসির কাছে বিনোদন কেন্দ্র হিসেবেও সমধিক সমাদৃত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস